প্রতীকী ছবি
এমটিএ তাদের পরবর্ত বড় ধরনের উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ৬৮.৪ বিলিয়ন ডলার চেয়েছে। ট্রানজিট এজেন্সিটি আগে আর কখনো এত বিপুল অর্থ চায়নি। আর এই অর্থ নিয়েই আলবানির সাথে বিবাদ শুরু হতে যাচ্ছে এটিএর।
মেট্রোপলিটান ট্রান্সপোরটেশন অথোরিটির (এমটিএ) সিইও জানো লিবার জানিয়েছেন, ২০২৫-২৯ সময়কালে এই বিপুল আর্থিক সহায়তার অনুরোধ কিভাবে মেটানো হবে তা নির্ভর করছে রাজ্যের আইনপ্রণেতা এবং গভর্নর ক্যাথি হোকুলের ওপর।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এমটিএ প্রস্তাব করছে, আলবানি মিটিয়ে দেবে। অর্থায়নের বিষয়টি যখন মীমাংসা হয়, তখন ব্যাপারটি এমনই হয়।’
এদিকে ভিড় এড়ানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ঘাটতি থাকা ১৬.৫ বিলিয়ন ডলার কিভাবে পূরণ করা হবে তা নিয়ে আলবানি এখনো দ্বিধায় রয়েছে।
লিবার বলেন, ‘আমরা যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, তার গুরুত্ব গভর্নর জানেন।’
তিনি বলেন, এই পরিকল্পনা সফল হলে আমাদের ট্রানজিট ব্যবস্থা পুরোপুরি পরস্পরের সাথে যুক্ত হবে। আর তাতে নগরী ও অঞ্চলগুলোর সাবলীল চলাচলের সক্ষমতা বাড়বে।
তিনি বলেন, যে কয়েকটি পরিকল্পনা নিউইয়র্ককে সাবলীল করতে পারে, তার একটি হলো ট্রানজিট। আমরা সঠিক পথেই এগুচ্ছি। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য যে বাজেট ধরা হয়েছে, তাও বেশি কিছু নয়।
এদিকে হোকুল সম্প্রতি বলেছিলেন যে ‘আমরা এমটিএ প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করব। আমরা সম্ভব সবভাবেই তহবিল নিশ্চিত করার চেষ্টা করব।’
রাজ্যের আইনপ্রণেতা এবং গভর্নর ক্যাথি হোকুলকে এর পাশাপারি ফেডারেল অবকাঠামো বাজেট সংগ্রহ করার দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।
গভর্নর বলেছেন, তার পরিকল্পনার মধ্যে ওয়াশিংটনের কাছ থেকে অতিরিক্ত অবকাঠামো বাজেট আনার বিষয়টিও রয়েছে।
আগামী সপ্তাহে পরিকল্পনাটির ওপর এমটিএ বোর্ডের ভোটাভুটি হতে পারে।